সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা অ্যাপ | ক্যামেরা অ্যাপ
বর্তমান সময়ে, যারা ছবি তুলতে পছন্দ করেন বা শখের বশত ফটোগ্রাফি করেন, তারা প্রত্যেকেই মোবাইল কেনার সময় দেখা যায় এমন মোবাইল পছন্দ করেন যার ক্যামেরা কোয়ালিটি অনেক ভালো। কোন মোবাইলের ক্যামেরা কত মেগাপিক্সেল, কেমন সার্ভিস দিবে – সবগুলো দিক বিচার-বিবেচনা করে তবেই তারা মোবাইল কেনার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় তা বাজেট উপযোগী হয় না। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার বাজেটের মধ্যেই মোটামুটি ক্যামেরা কোয়ালিটির মোবাইল কিনেও, মোবাইল ক্যামেরা সফটওয়্যারগুলোর মাধ্যমে ঐ ক্যামেরা ব্যsamt sofa l form כוסות קרטון קאפקייקס top cheat club audifonos samsung s8 originales plantillas para libros transistor nintendo eshop מחפש מאייד או מעבה של מזגן lg 2.5 stanza con idromassaggio privileg basic 80 fitbit activity tracker charge 3 sonderedition mit nfc nike golf wallet money clip culotte ouverte pas cher diffusori da terra amazon street one steppjacke gelb zapatos colegiales varon বহার করেই ভালো ছবি তুলতে পারেবেন। আজকে আমরা সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা অ্যাপ গুলো নিয়ে আলোচনা করবো।
অবশ্যই পড়বেন
ক্যামেরা অ্যাপ কী?
সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা অ্যাপ গুলো সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমেই আমাদেরকে জানতে হবে ক্যামেরা অ্যাপ কী। কম-বেশি সব স্মার্টফোনেই ডিফল্ট(Default) ক্যামেরা থাকে। আর আমরা সেই ক্যামেরা অ্যাপ ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম ছবি তুলতে পারি। কিন্তু এই ডিফল্ট ক্যামেরা ছাড়াও অনলাইনে বা প্লেস্টোরে(Play Store) আরো অনেক রকম ক্যামেরা সফটওয়্যার রয়েছে, যেগুলো আপনি সহজেই আপনার মোবাইলে ইন্সটল করে নিতে পারবেন।
অতঃপর আপনি আপনার ডিফল্ট ক্যামেরা ছাড়াও এই অসাধারণ ফিচারযুক্ত অ্যাপগুলোও ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার ডিফল্ট ক্যামেরা এবং এই ডেভেলপড ক্যামেরা সফটওয়্যারগুলো – সবগুলোই হচ্ছে ক্যামেরা অ্যাপ। অর্থাৎ, আমরা ছবি তোলার জন্য ডিফল্ট ক্যামেরা থেকে শুরু করে যে ক্যামেরা অ্যাপ্লিকেশনগুলো ব্যবহার করি সেগুলোকেই বলা হয় ক্যামেরা অ্যাপ।
ক্যামেরা অ্যাপ কেন ব্যবহার করবেন?
ফোনে তো ইতিমধ্যে ডিফল্ট ক্যামেরা অ্যাপ আছেই। সেটি মোটামুটি ভালোই সার্ভিস দিচ্ছে। তাহলে আবার ক্যামেরা অ্যাপ ব্যবহার করার কী দরকার? আপনার মনে এই প্রশ্ন আসা খুবই স্বাভাবিক।
আসলে মোবাইলের ডিফল্ট ক্যামেরা অ্যাপটি খুবই সাধারণ বা সাদামাটা ধরণের হয়ে থাকে। অর্থাৎ, আপনার ক্যামেরার পিক্সেল অনেক বেশি হলেও এখানে আপনি অতিরিক্ত ফিচারগুলো খুব বেশি পাবেন না। কিন্তু আপনি যদি ক্যামেরা অ্যাপ ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে আপনি অ্যাপগুলোর ফিচার দেখে সবকিছুই আপনার নিজের পছন্দমতো সাজাতে পারবেন এবং সেভাবেই ছবিগুলো তৈরি করতে পারবেন। এমনকি ছবি তুলার পর আপনি সেগুলোকে আপনার পছন্দ এবং প্রয়োজন মতো এডিটও(Edit) করতে পারবেন৷
এই ক্যামেরা অ্যাপগুলো আপনার মোবাইল ক্যামেরার পিক্সেল বা কোয়ালিটি বাড়িয়ে দিবে না। তবে এই অ্যাপসগুলোতে কিছু আকর্ষণীয় ফিচার রয়েছে যেমন : কালার গ্রেডিয়েন্ট(Colour Gradient), ফিল্টার(Filter), ইফেক্ট(Effect) ইত্যাদি। এই ফিচারগুলো আপনার ক্যামেরার কোয়ালিটি বাড়াতে না পারলেও, আপনার তোলা ছবিগুলোকে একটি অন্য মাত্রা দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। অর্থাৎ, ছবিগুলোকে বিভিন্ন রকম এডিটিংয়ের(Editing) মাধ্যমে আকর্ষণীয় এবং দৃষ্টিনন্দন করতে পারে।
এছাড়াও ক্যামেরা অ্যাপ ব্যবহার করলে :
- স্পষ্ট এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ছবি তুলতে পারবেন।
- তুলনামূলক কম আলোতেও ভালো ছবি উঠাতে পারবেন।
- ছবির কোয়ালিটি যথেষ্ট ভালো থাকবে।
এজন্যই মূলত ক্যামেরা অ্যাপগুলো ব্যবহার করা হয়।
মোবাইল ক্যামেরা সফটওয়্যার | সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা অ্যাপ
মোবাইল ক্যামেরা সফটওয়্যার কী, কেন সেগুলো ব্যবহার করা হয় সবকিছুই আমরা জানলাম। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই সফটওয়্যারগুলো আসলে কোনগুলো? অর্থাৎ, কোন সফটওয়্যার বা অ্যাপগুলো ব্যবহার করে আপনি উপরিউক্ত অসাধারণ সুযোগ-সুবিধাগুলো পাবেন? সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা অ্যাপ কোনগুলো? নিচে সেগুলো নিয়েই আলোচনা করা হলো :
সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা অ্যাপ সমূহের কথা বলতে গেলে সর্বপ্রথমে বলতে হয় গুগল ক্যামেরার কথা, যা বর্তমানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। গুগলের লঞ্চ(Launch) করা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন বা সার্ভিসের মতো এই গুগল ক্যামেরার সার্ভিসও বিশ্বমানের। গুগল ক্যামেরায় আপনি অসাধারণ সব ফিচার পাবেন। তন্মধ্যে একটি হলো নাইট মোড(Night Mode)। এটি এমন একটি ফিচার যা ব্যবহার করে আপনি রাত্রিবেলায়ও অনেক দূরের ছবি একদম স্পষ্ট এবং সুন্দরভাবে তুলতে পারবেন৷
এছাড়াও রয়েছে পোরট্রেইট মোড(Portrait Mode) ও ভিডিও স্ট্যাবিলাইজেশন(Video Stabilization) সহ দারুণ কিছু ফিচার্স। এই ফিচারগুলো আপনার সাধারণ একটি ছবিকেও অসাধারণ বানিয়ে ফেলার ক্ষমতা রাখে।
তবে গুগল ক্যামেরার একটি সীমাবদ্ধতা হচ্ছে এটি মূলত পিক্সেল ফোনে ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছে। তাই, আপনি যদি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে এই অ্যাপসটি ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ফোনটির অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন ১১ এর উপরে হতে হবে।
মূলত Miui 12 ক্যামেরা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই মিক্স ক্যামেরা অ্যাপটি তৈরি করা হয়েছে। তাই Miui 12 এর প্রায় সবরকম ফিচার্সই আপনি এই অ্যাপটিতে পাবেন। মিক্স ক্যামেরার মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইল থেকে ভালো ভালো ছবি তুলতে পারবেন।
এই অ্যাপের মাধ্যমে আপনি রিয়েল-টাইম লাইভ এআর ফিচার্স(Real-Time Live AR Features), ইমোজি(Emoji) স্টিকার্স এবং এআর ফিল্টার(AR Filter) ব্যবহার করে মজার এবং আকর্ষণীয় ছবি তুলতে পারবেন। এরকম এখানে প্রায় ২০০ এরও অধিক প্রফেশনাল ফিল্টার রয়েছে। তাছাড়া আইএসও, হোয়াইট ব্যালেন্স, সিন মোডস(Scene Modes), এক্সপোজার কমপেনসেশন এডজাস্টমেন্ট (Exposure Compensation Adjustment) সহ বিভিন্ন রকম আপডেটেড ফিচার্স তো রয়েছেই।
সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা অ্যাপগুলোর মধ্যে ফটো এডিটর(Photo Editor) এবং প্রো ক্যামেরা হিসেবে অ্যাডোব লাইটরুম বেশ জনপ্রিয় একটি ক্যামেরা অ্যাপ। এটি অনেক অসাধারণ একটি ক্যামেরা অ্যাপ যার মাধ্যমে আপনি ছবি তোলা থেকে এডিট করা সবই করতে পারবেন। অ্যাপটির ফটো এডিটিং টুলগুলো রীতিমতো আকর্ষণীয়।
এছাড়াও অ্যাডোব লাইটরুমে আপনি প্রফেশনাল মানের কিছু ফিচার পাবেন, যেমন : ক্যামেরা ক্যাপচার(Capture) মোড, ব্লার মোড(Blur Mode), এইচডিআর(HDR), ফটো ফিল্টার্স ইত্যাদি। তবে ফিচারগুলো অনেকটা অ্যাডভান্সড লেভেলের বলে, শুরুর দিকে তা ব্যবহার করতে আপনার কিছুটা অসুবিধা হতে পারে। তবে ধীরে ধীরে তা আপনার আয়ত্তে চলে আসবে৷
যদি আপনার কাছে ফটোগ্রাফি শখের চেয়েও বেশি কিছু হয় এবং আপনি মোবাইল ক্যামেরা দিয়েই ফটোগ্রাফি করে থাকেন, সেক্ষেত্রে ক্যামেরা জুম এফএক্স প্রিমিয়াম অ্যাপটি আপনার জন্য খুব ভালো একটি ক্যামেরা সফটওয়্যার হতে পারে। মোবাইলের ডিফল্ট ক্যামেরার চেয়েও এই অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি অনেক ভালো ছবি তুলতে পারবেন।
অ্যাকশন শটস(Action Shots), স্ট্যাবল শট(Stable Shot), ফটো ফিল্টার্স, কোলাজ(Collage), ফটো কম্পোজিশন(Photo Composition) সহ অ্যাপটিতে আপনি দারুণ কিছু এডিটিং টুল পাবেন। এছাড়াও অ্যাপটিতে রয়েছে আকর্ষণীয় সব ফিচার্স, যেমন :
- RAW Capture
- ফুল ম্যানুয়েল ডিএসএলআর কন্ট্রোলস(Full Manual DSLR Controls)
- কম্বাইন শুটিং মোডস(Combine Shooting Modes)
- লাইভ ইফেক্টস(Live Effects)
- আইএসও(ISO), ফোকাস ডিস্টেন্স(Focus Distance), এক্সপোজার(Exposure), শাটার স্পিড(Shutter Speed) ইত্যাদি।
বর্তমান সময়ে মান ও গুণগত দিক দিয়ে সেরা একটি ক্যামেরা অ্যাপ হলো ওপেন ক্যামেরা। ডিফল্ট ক্যামেরা দিয়ে তোলা ছবির চেয়ে এই ছবির কোয়ালিটি অনেক বেশি ভালো হয়৷ এর কারণ হলো ডিফল্ট ক্যামেরা আপনার ছবির সব ধরণের অবজেক্টকে(Object) গণ্য করে না। কিন্তু ওপেন ক্যামেরা আপনার ছবির সব ধরণের অবজেক্টকে গণ্য করে। তাই সন্দেহাতীতভাবেই আপনার ছবিটি অনেক বেশি আকর্ষণীয় হয়।
ওপেন ক্যামেরা খুবই লাইটওয়েট(Lightweight) একটি অ্যাপ। এক্সটার্নাল অডিও রেকর্ডার(External Audio Recorder) এবং অটোফোকাসের(Autofocus) মতো আরো অনেকগুলো ফিচার আপনি এই অ্যাপে পাবেন। বিশেষ করে যারা মোবাইল দিয়ে ভ্লগিং(Vlogging) এবং ইউটিউবিং করে থাকেন, তাদের কাছে এই অ্যাপটি বহুল জনপ্রিয়।
ক্যামেরা এমএক্সকে বলা হয় অনেকগুলো ফিচার সমৃদ্ধ একটি অ্যাপ। এই অ্যাপ দিয়ে ছবি তোলার পর ছবি এডিট করার জন্য অনেকগুলো টুল পাবেন। ক্যামেরা সার্ভিস ডিফল্ট ক্যামেরার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ভালো। ক্যামেরা এমএক্স অ্যাপটিতে বেশ কিছু ইউনিক মোড রয়েছে। যেমন ধরুন, আপনি ফেসবুক বা ইন্সটাগ্রামে লাইভে আছেন, সেখান থেকেও আপনি অ্যাপটি ব্যবহার করে এক ক্লিকেই ছবি তুলত পারবেন, যাকে বলা হয় লাইভ শট ফিচার।
এই লাইভ শট ফিচারের মাধ্যমে আপনি ছবি তোলার পূর্ব মূহুর্তগুলোও দেখতে পারবেন৷ তাছাড়া এই লাইভ শট ফিচারের মাধ্যমে আপনি আকর্ষণীয় গিফও(GIF) তৈরি করতে পারবেন। এছাড়াও, স্লো-মোশন(Slow-motion) ভিডিও তৈরির জন্য এই অ্যাপটি খুবই কার্যকরী। যেসব মোবাইলে স্লো-মোশন ফিচারটি ইন-বিল্ট(Inbuilt) থাকেনা, ক্যামেরা এমএক্স এই ফিচারটির মাধ্যমে সেগুলোকে এই সুবিধাটি প্রদান করছে। অ্যাপটিতে ছবি এডিটিং ছাড়াও বিভিন্ন রকম ভিডিও এডিটিং টুলও পাবেন।
অ্যাডোব ফটোশপ ক্যামেরা হচ্ছে মূলত একটি ফটো এডিটিং অ্যাপ, যা ছবি তোলা এবং এডিট করার জন্য অধিক জনপ্রিয়। বিশেষ করে সেলফি পিক বা ছবি তোলার জন্য এটি বেশ কার্যকরী। অ্যাপটিতে অটো-টোন ফটো ইফেক্টস(Auto-Tone Photo Effects) নামক একটি ফিচার রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি ভালো এবং কোয়ালিটিফুল ছবি তুলতে পারবেন।
এই অ্যাপটির সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে এটিতে আপনি এআই ফিচার্সও(AI Features) ব্যবহার করতে পারবেন। তাছাড়া অ্যাপটিতে আপনি দারুণ সব ফিল্টার্স(Filters) পাবেন, যেমন :
- পোরট্রেইট(Portrait)
- ব্লুম(Bloom)
- পোপ আর্ট(Pop Art)
- স্পেকট্রাম(Spectrum) ইত্যাদি।
ক্যামেরা এফভি-৫ হচ্ছে অনেকগুলো অসাধারণ ফিচার্সের ভাণ্ডার৷ অন্যান্য প্রিমিয়াম ক্যামেরা অ্যাপসে আপনি যে ফিচারগুলো পাবেন প্রায় তার সমতূল্য ফিচারগুলোয় আপনি এই অ্যাপে পাবেন। যেমন : ম্যানুয়েল ডিএসএলআর মোড (Manual Dslr Mode), পোরট্রেইট ফিচার্স(Portrait Features), লাইভ ইফেক্ট(Live Effect) সহ আরো অনেক রকম অ্যাডভান্সড এবং প্রফেশনাল ফিচার্স আপনি ক্যামেরা এফভি-৫ অ্যাপটিতে পাবেন। তাই আজকাল এটি বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
প্রো-ক্যাম এক্স হলো এমন একটি ক্যামেরা অ্যাপ যার মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনের ডিফল্ট ক্যামেরাটিকে প্রোফেশনাল ক্যামেরায় রূপান্তরিত করতে পারবেন। সিন মোড(Scene Mode), ফোকাস মোড, বার্সট মোড(Burst Mode), কালার ইফেক্ট(Colour Effect), হোয়াইট ব্যালেন্স(White Balance), ম্যানুয়েল আইএসও(Manual ISO), ম্যানুয়েল এক্সপোজার লক(Manual Exposure Lock) ইত্যাদি প্রফেশনাল এবং অ্যাডভান্সড ফিচার্স আপনি অ্যাপটিতে পাবেন। তাছাড়া ফেস ডিটেকশন(Face Detection) বা ফেস রিকোগনেশনের(Face Recognition) মতো ফিচার্স তো থাকছেই।
মোবাইল দিয়ে ফটোগ্রাফি করার জন্য এই অ্যাপটি অনেক বেশি উপকারী। হাই-কোয়ালিটি ছবি তোলার ক্ষেত্রে ডিফল্ট ক্যামেরা তো বটেই, এমনকি অন্য অনেক মোবাইল ক্যামেরা অ্যাপের চেয়েও এটি অনেক এগিয়ে থাকবে। তাছাড়া হাই রেজুলেশন ভিডিও রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রেও অ্যাপটি কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
সিমেরা অনেক পুরাতন একটি ক্যামেরা অ্যাপ যা মূলত সেলফি তোলার জন্য ডেভেলপ করা হয়েছে। অ্যাপটিতে রিয়েল-টাইম সেলফি নামক একটি ফিচার রয়েছে, যা ব্যবহার করে আকর্ষণীয় এবং সুন্দর সুন্দর সেলফি তোলা যায়।
এছাড়াও সিমেরাতে আপনি পাবেন দারুণ সব ফিচার্স, যেমন :
- ডিএসএলআর ব্লার ইফেক্ট।
- ব্রাইটনেস
- ক্রপ টুলস(Crop Tools)
- স্কিন গ্লো টুলস(Skin Glow Tools)
- স্কায়ার ইন্সটাগ্রাম ব্লার ব্যাকগ্রাউন্ড(Skyer Instagram Blur Background)
- বিউটি ক্যামেরা
- শেয়ারিং ফটো
- ১৫০টিরও বেশি ফিল্টার ইত্যাদি।
উপসংহার
ক্যামেরা অ্যাপ বা ক্যামেরা সফটওয়্যার হয়তো আরো অসংখ্য রয়েছে। তবে সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা অ্যাপ বলা হলে, এই নামগুলোয় সবার আগে আসবে। তাই আপনি ফটোগ্রাফি বা অন্য কোনো কাজে মোবাইল ক্যামেরা অ্যাপস ব্যবহার করতে চাইলে, দ্বিধা-দ্বন্দ্ব ছাড়াই এগুলো ব্যবহার করতে পারেন।